রেজাল্ট লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
রেজাল্ট লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার

জিডি করার নিয়ম -বিস্তারিত

জিডি করার সঠিক নিয়ম


  • জিডি করার নিয়ম ও উপকারিতা 
  • অনলাইনে জিডি করার নিয়ম 
  • সার্টিফিকেট হারিয়ে গেলে করণীয় 
  • জিডি খরচ ও ফর্ম পূরণের নিয়ম

জিডি করার নিয়ম, অনলাইনে জিডি করার নিয়ম, সার্টিফিকেট হারিয়ে গেলে করণীয়, জিডি খরচ, ফর্ম পূরণের নিয়ম ও উপকারিতা
জিডি করার নিয়ম


জেনারেল ডায়েরি (General Dairy) এর সংক্ষিপ্ত রূপ জিডি (GD)। সাধারন্ত সরাসরি মামলা যোগ্য নয় বা আমল যোগ্য নয় এমন কোন মামলার জন্যে পুলিশ স্টেশন (polish station) বা থানায় প্রাথমিক ভাবে যে সাধারণ ডায়েরি করা হয় তাকে জিডি বলে।



অনলাইন জিডি কিঃ

ডিজিটাল ব্যবস্থার উন্নতির ফলে অনলাইন ভিত্তিক প্লাটফর্ম বেশ জনপ্রিয় ও সহজ হয়ে উঠেছে। জনগনের সুবিধার দিক বিবেচনা করে কিছু কিছু থানায়, থানার নিজস্ব ওয়েবসাইটে অনলাইন ভিত্তিক জিডি করার সুবিধা দিয়েছে। অনলাইন ভিত্তিক জিডি করার সুবিধাকে অনলাইন জিডি বা অনলাইনে জিডি বলে।



জিডি ফর্ম এর নমুনা ছক ও পূরণের নিয়মঃ

জিডি সাধারন্ত নির্দিষ্ট ফরমেটে কিছু বিশেষ তথ্য সহ পুরন করতে হয়। জিডি ফর্ম প্রতিটি থানাতে পাওয়া যায়। এটি বিনা মূল্যে পাওয়া যায়। থানায় যেয়ে জিডি ফর্ম চাইলেই জিডি ফর্ম পাওয়া যাবে এমন কি থানায় জিডি করার জন্য দ্বায়িত্তে থাকা কোন পুলিশ জিডি ফর্ম পূরণ করতে সাহায্য করবে। এসকল কোন কাজ তথা ফর্ম প্রাপ্তি এবং পূরণের জন্য কোন প্রকার ফি লাগবে না। নিম্নে জিডি ফর্মের একটি নমুনা ছক তুলে ধরা হল-

জিডি(GD) এর নমুনা ছক
তারিখঃ ০৯-১১-২০২০
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা,
সাভার থানা, সাভার, ঢাকা।

বিষয়ঃ সাধারণ ডায়েরি করণের (জিডি) জন্য আবেদন পত্র।

জনাব,
যথাযথ সম্মান প্রদর্শন পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিম্ন স্বাক্ষরকারী,

নামঃ -------কে-মাহমুদ---------
বয়সঃ ------১৮-----------------
পিতা/স্বামীঃ --এ.বি.সিদ্দিক--
মাতাঃ----মিসেস এ.বি.সিদ্দিক----
ঠিকানাঃ---এডভান্স টিচিং সেন্টার, সাভার থানা, সাভার, ঢাকা।

এই মর্মে জানাচ্ছি যে, আজ/গত ----০১-১১-২০২০----- ইং তারিখ,---- বিকাল ৩টার------ সময়, ----সাভার বাসস্ট্যান্ড, সাভার, ঢাকা------ থেকে আমার নিম্নোক্ত কাগজাদি/মালামাল হারিয়ে গেছে।

হারিয়ে যাওয়া কাগজাদি/মালামালের বিবরণ ও সংখ্যা-

১. এস.এস.সি সার্টিফিকেট,
রেজিঃ নং- ১০০৩৪৫৬৭, রোল নং- ১১১১২২, বোর্ড- ঢাকা, পাশের সন- ২০১৭------- সংখ্যা-১টি।
২.---------------------------
৩.---------------------------

বিষয়টি থানায় অবগতির জন্য সাধারণ ডায়েরিতে (জিডি) অন্তর্ভুক্ত করার বিশেষ ভাবে অনুরোধ করছি।

বিনীত নিবেদক,

কে-মাহমুদ
(আবেদনকারীর স্বাক্ষর)
পূর্ণ নামঃ মোহাম্মাদ কে-মাহমুদ
স্থায়ী ঠিকানাঃ কে.বাড়ীয়া, সাভার থানা, সাভার, ঢাকা।
মোবাইল নংঃ ০১৩০৩৬২১৫২২


অনলাইনে জিডি করার নিয়মঃ

ডিজিটালাইজেশনের ফলে বর্তমানে বাংলাদেশের কিছু কিছু থানায় জিডির অনলাইন সার্ভিস চালু হয়েছে, ইন্ডিয়া তেও একি রকম ব্যবস্থা রয়েছে। তবে মিথ্যা ও নানারকম প্রতারণাময় কর্মকান্ডের ফলে অনলাইন সার্ভিস মাঝে মাঝে বন্ধ থাকে। পরীক্ষা মুলক ভাবে এই কার্য্যক্রম মাঝে মাঝে অব্যাহত থাকে এবং আশা করা যাচ্ছে অনলাইন সার্ভিস খুব দ্রুত সম্প্রসারন ও নিয়মিত হবে।


অনলাইনে জিডি ফর্ম পূরণের জন্য বাংলাদেশ পুলিশের অনলাইন সার্ভিস ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ওয়েব সাইটে "সিটিজেন হেল্প রিকয়েস্ট" অপশনে পাওয়া যাবে। এই অপশন থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে ফর্ম পূরণ করে সাবমিট করলে জিডি করা হয়ে যাবে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ওয়েবসাইটে যেতে এখানে ক্লিক করুন। এছাড়া বাংলাদেশ পুলিশের ওয়েব সাইটে যেয়ে "মেইল(E-mail)" অপশনে ক্লিক করে সকল প্রকার তথ্য দিয়ে মেইল করলেও আপনার আবেদন গ্রহণ হবে এবং পুলিশের সংশ্লিষ্ট বিভাগ আপনার সাথে প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারে। বাংলাদেশ পুলিশের ওয়েবসাইটে যেতে এখানে ক্লিক করুন



জিডি ফর্ম পূরণ করার পর করণীয়ঃ

থানায় যেয়ে হোক বা অনলাইনেই হোক জিডি ফর্ম পূরণ করার পর একটি জিডি নম্বর পাওয়া যাবে যা অতি যত্ম সহকারে সংরক্ষণ করতে হবে। থানায় যেয়ে ফর্ম পূরণ করলে একি তথ্য দ্বারা ২ কপি ফর্ম পূরণ করতে হবে এক কপি থানায় জমা করে রাখতে হবে এবং অন্য কপি ভারপ্রাপ্ত অফিসারের স্বাক্ষর ও জিডি নং যুক্ত করে নিজের কাছে সংরক্ষণ করতে হবে। অনলাইনে ফর্ম পূরণ করলে অবশ্যই প্রিন্ট কপি বের করে রাখতে হবে এবং জিডি নম্বর সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। এই নম্বর সম্বলিত ও স্বাক্ষর সম্বলিত কপিই পরবর্তীতে আইনি কাজে বা যে কোন প্রয়োজনে ব্যবহার করতে হবে।



সার্টিফিকেট হারিয়ে গেলে করণীয়ঃ

সার্টিফিকেট হারিয়ে গেলে- 

  • প্রথম কাজ থানায় যেয়ে একটি জিডি করা।
  • অফিসারের স্বাক্ষর ও জিডি নম্বর সম্বলিত এক কপি পূরণ করা জিডি ফর্ম নিজের কাছে রাখা।
  • পত্রিকায় হারানো বিজ্ঞাপন দেওয়া (অনেক সময় বিজ্ঞাপন না দিলেও চলে)। 
  • জিডি কপি ও যে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রচার করা হয়েছে সেই পত্রিকা সহ নিজ বিদ্যালয় বা কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় প্রধানের সাথে যোগাযোগ করা।
  • এর পর কাজ হল, জিডি কপি, বিজ্ঞপ্তি সহ পত্রিকা সহ নিজ নিজ শিক্ষা বোর্ডে যাওয়া এবং বোর্ড থেকে দেওয়া নির্দিষ্ট ফর্ম পূরণ করে নির্দিষ্ট ফি প্রদানপূর্বক নতুন সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করা ও শিক্ষা অফিসারের স্বাক্ষর সম্বলিত রিসিট (ফর্ম পূরণ ও টাকা দেওয়ার প্রমাণ) সংগ্রহ করা। 
  • বোর্ড সার্টিফিকেট দেওয়ার সম্ভাব্য তারিখ বলে দেবে। সম্ভাব্য তারিখের পর যেয়ে সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে রিসিট দেখিয়ে যে কোন অফিস ডে তে, অফিস সময়ে নতুন সার্টিফিকেট সংগ্রহ করা যাবে।



জিডি কোন থানায় করা উচিৎঃ

জিডি যে কোন থানায় করা যেতে পারে। তবে সবচেয়ে ভালো নিজ এলাকার নিজ থানায় জিডি করা। কারন অন্য থানায় জিডি করলে প্রশাসনিক সহায়তা পেতে ঝামেলা হয়। তাই সবচেয়ে ভালো হচ্ছে নিজের থানাতে বা যে থানাতে থাকা হয় সেই থানাতে গিয়ে জিডি করা।



জিডি কখন এবং কেন করা উচিৎঃ

নিজের বা পরিবারের নিরাপত্তা পেতে বা কোন আইনি সহায়তা পেতে লোকে জিডি করে। পরিবারের প্রতি বা নিজের প্রতি কোন ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ দ্বারা হুমকি বা অপরাধ মূলক ক্ষতির আশংকা থাকলে জিডি করা উচিৎ। এছাড়া সার্টিফিকেট, রেজাল্ট শিট, প্রশংসা পত্র বা অন্যকোন প্রয়োজনীয় কাগজাদি হারিয়ে গেলে, দলিল বা চেক বই হারিয়ে গেলে বা গুরুত্বপূর্ণ কাগজাদি হারিয়ে গেলে লোকে জিডি করে। 


কোন ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ সমাজে অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ড ঘটাতে পারে বা মাদকসেবী কেও সমাজের স্বাভাবিক পরিবেশ নষ্ট করতে পারে বা করছে এমন তথ্য জানিয়ে যে কেও জিডি করতে পারে। এছাড়া কোন অবৈধ সভা সমাবেশ সম্পর্কিত তথ্য বা বাড়ির কোন ভাড়াটিয়া সম্পর্কিত তথ্য দিয়ে জিডি করা যেতে পারে। বাসা বা বাড়ির দারোয়ান বা বেতন ভুক্ত কোন কর্মচারী বা নৈশপ্রহরি হারিয়ে গেলে বা তার কোন তথ্য দিয়ে জিডি করতে পারে। এছাড়া আরো অনেক কারনে জিডি করা যেতে পারে। সাধারন্ত যে সকল বিষয়ে সরা সরি মামলা করা সম্ভব নয় শুধু সে সকল ক্ষেত্রেই জিডি করা হয়ে থাকে। 


ছাত্র-ছাত্রীদের ইভটিজিং সমস্যা বা কেও ইভটিজং করে বা করতে পারে এমন হুমকির আশংকা থাকলে অবশ্যই জিডি করে রাখা উচিৎ। এছাড়া মোবাইল চুরি গেলে বা কোন সম্পদ কেও নষ্ট করতে পারে এমন আশংকা থাকলে জিডি করা উচিৎ।



জিডি করতে খরচ কতঃ

জিডি করতে কোন প্রকার খরচ নেই। ফর্ম পর্যন্ত ফ্রি এমনকি ফ্রিতে তা দ্বায়িত্তে থাকা পুলিশ পুরোন করতে সহায়তা করবে। তাই জিডি করতে খরচের কোন ঝামেলা বা ভয় নেই।



জিডি কখন গ্রহণ যোগ্যঃ

জিডি করলেই জিডি গ্রহণ যোগ্য নাও হতে পারে। পুলিশ অফিসার জিডির কারন এবং বিবরণ আমল যোগ্য নয় মনে করলে জিডির জন্য তদন্ত নাও করতে পারে বা জিডি আমলে নাও নিতে পারে।



জিডি করণে সাবধানতাঃ

জিডি অবশ্যই সঠিক তথ্য দ্বারা করা উচিৎ। কারন জিডি করার পর অভিযোগ আমল যোগ্য হলে সংশ্লিষ্ট অফিসার তদন্ত করতে পারেন। সুতরাং ভুয়া বা মিথ্যা তথ্য দিয়ে জিডি করলে পরবর্তীতে ফেসে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই কাওকে ঝামেলায় ফেলতে মিথ্যা তথ্য দিয়ে জিডি করা থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে।



জিডি করার উপকারিতা বা গুরুত্বঃ

জিডি একটি প্রমাণ দলিল বা সাক্ষ্য। এটি খুবি গুরুত্বপূর্ণ উপকারি দলিল। এর উপকারিতা অপরিসীম। জিডি করার পর কেও অপরাধ করলে তার বিরুদ্ধে জিডির কপি দেখিয়ে মামলা করা বা আইনী সহায়তা পাওয়া যেতে পারে। কোন অপরাধের কেও সাক্ষী না থাকলে জিডি করা থাকলে জিডি স্বাক্ষী দলিল হিসাবে কাজ করে। এছাড়া মোবাইল বা কোন দলিলাদি হারিয়ে গেলে আইনী সহায়তা পেতে জিডি অত্যাবশ্যক একটি বিষয়। 


আমরা সাধারন্ত জিডি করতে অনীহা প্রকাশ করি কিন্তু আগে থেকে জিডি করা থাকলে ইভটিজিং বা এমন কোন অপরাধ ঘটার পূর্বেই রোধ করা সম্ভব। নিজের জান ও মালের বা পরিবারের সুরক্ষায় তাই জিডির গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।



তাহলে আজ এপর্যন্তই ---


শুভকামনায়---

কে-মাহমুদ

০৯-১১-২০২০

মঙ্গলবার

SSC Result 2020

এসএসসি (SSC)  পরীক্ষার্থী বন্ধুরা, চলতি মাসের শেষ নাগাদ এসএসসি রেজাল্ট ২০২০ (SSC Result 2020) প্রকাশিত হতে যাচ্ছে, ১৮-০৫-২০২০ থেকে সরা সরি মোবাইলে ফলাফল পেতে প্রি-রেজিষ্ট্রেশন শুরু হয়েছে। তাহলে আর দেরি নয়। দ্রুত নিজের নম্বরে সবার আগে পরীক্ষার রেজাল্ট বা ফলাফল পেতে যে কোন মোবাইল নম্বর থেকে এখনি রেজিষ্ট্রেশন করে ফেল। 

এসএসসি রেজাল্ট pre-registration


এসএসসি রেজাল্ট pre-registration mobile
ssc result 2020

সবার আগে পরীক্ষার রেজাল্ট জানতে যে নম্বরে ফলাফল পেতে চাও সেটি প্রি-রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। প্রি রেজিষ্ট্রেশন করতে যে কোন মোবাইল থেকে এসএমএস (sms) করতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। প্রতিটি বোর্ডের জন্য আলাদা ভাবে ম্যাসেজ করতে হবে। নিজের মোবাইল থেকে বোর্ড অনুযায়ী নিম্নের ধাপ গুলো অনুসরন কর।


মোবাইল ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে লিখতে হবে ও পাঠাতে হবেঃ

  • ১. ঢাকা বোর্ডের জন্য প্রি-রেজিষ্ট্রেশনঃ
SSC DHA YourRoll 2020 লিখে পাঠিয়ে দাও 16222 নম্বরে।

  • ২. বরিশাল বোর্ডের জন্য প্রি-রেজিষ্ট্রেশনঃ
SSC BAR YourRoll 2020 লিখে পাঠিয়ে দাও 16222 নম্বরে।

  • ৩. চিটাগাং বোর্ডের জন্য প্রি-রেজিষ্ট্রেশনঃ
SSC CHI YourRoll 2020 লিখে পাঠিয়ে দাও 16222 নম্বরে।

  • ৪. কুমিল্লা বোর্ডের জন্য প্রি-রেজিষ্ট্রেশনঃ
SSC COM YourRoll 2020 লিখে পাঠিয়ে দাও 16222 নম্বরে।

  • ৫. দিনাজপুর বোর্ডের জন্য প্রি-রেজিষ্ট্রেশনঃ
SSC DIN YourRoll 2020 লিখে পাঠিয়ে দাও 16222 নম্বরে।

  • ৬. যশোর বোর্ডের জন্য প্রি-রেজিষ্ট্রেশনঃ
SSC JES YourRoll 2020 লিখে পাঠিয়ে দাও 16222 নম্বরে।

  • ৭. ময়মনসিংহ বোর্ডের জন্য প্রি-রেজিষ্ট্রেশনঃ
SSC MOY YourRoll 2020 লিখে পাঠিয়ে দাও 16222 নম্বরে।

  • ৮. সিলেট বোর্ডের জন্য প্রি-রেজিষ্ট্রেশনঃ
SSC SYL YourRoll 2020 লিখে পাঠিয়ে দাও 16222 নম্বরে।

  • ৯. মাদ্রাসা বোর্ডের জন্য প্রি-রেজিষ্ট্রেশনঃ
DAKHIL MAD YourRoll 2020 লিখে পাঠিয়ে দাও 16222 নম্বরে।

  • ১০. কারিগরি বা ভোকেশনাল বোর্ডের জন্য প্রি-রেজিষ্ট্রেশনঃ
SSC TEC YourRoll 2020 লিখে পাঠিয়ে দাও 16222 নম্বরে।



উদাহরন হিসাবে বলতে গেলে যদি তুমি ঢাকা বোর্ডের ২০২০ সালার এসএসসি পরীক্ষার্থী হও এবং তোমার পরীক্ষা রোল যদি 1234567  হয় তবে নিজের মোবাইলের ম্যাসেজ অপশন থেকে নিউ ম্যাসেজে ক্লিক করে। ম্যাসেজের ঘরে লিখ, SSC DHA 1234567 2020 এবং পাঠিয়ে দাও 16222 নম্বরে। মনে রাখতে হবে প্রতিটি শব্দের মাঝে যেন ফাকা থাকে।


প্রি-রেজিষ্ট্রেশন করা থাকলে ফল প্রকাশের সংগে সংগে সবার আগে নিজের ফলাফল জানতে পারবে। এছাড়া ফলাফল বের হবার দিনো একি নিয়মে রেজিঃ করে রেজাল্ট দেখা যাবে। রেজাল্ট বের হবার ২৪ ঘন্টার মধ্যে ফলা ফল পাওয়া যাবে। তবে অনলাইনের মাধ্যমে ফলাফল দেখলে তা সংগে সংগে দেখা যাবে।


এসএমএস ছাড়াও অনলাইনের মাধ্যমে পরীক্ষার রেজাল্ট জানা যেতে পারে। অনলাইনে পরীক্ষার রেজাল্টের সাথে কোন বিষয়ে কত নম্বর পেয়েছ, কোন বিদ্যালয়ে কে কি ফলাফল করেছে তার পূর্ন রেজাল্ট দেখা যাবে। তাই অনলাইনেও ফলাফল দেখা ভালো।


অনলাইনে ফলাফল দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করঃ


আশাকরি সকলে খুব আশানুরূপ ফলাফল অর্জন করবে, সকলে করোনার সমস্যার কারনে অনেক সমস্যা অনুভব কোরছ।  ভালো ফল করার মাধ্যমে আশা করি কিছুটা আনন্দ অনুভব করবে। 


আমাদের ফ্যান পেজে রোল ও বোর্ডের নাম দিলে আমরাও আপনাকে ম্যাসেজ করে ফলাফল জানাতে পারি। আমাদের ফ্যান পেজে লাইক ও ম্যাসেজ করার জন্য এখানে ক্লিক করুন>>>


আমাদের সাইটে সবার আগে সকল প্রকার রেজাল্টে  প্রকাশ করা হয়। এছাড়া ভর্তি ফল ও ভর্তি আবেদনের সকল প্রকার পদ্ধতি ও ফর্ম আমরা প্রকাশ করে থাকি। যে কোন প্রকার শিক্ষা তথ্য পেতে আমাদের সাথে থেক। আমাদের সাইট টি নিজের মোবাইলের হোম পেজে সেভ করে রাখতে পারো।


কোন প্রকার সমস্যা হলে আমাদের সাথে যোগাযোগ কোর। আমদের সাথে যোগাযোগের ঠিকানা পেতে এখানে ক্লিক কর>>>


আজ এ পর্যন্তই, সকলের শুভকামনা করছি।



বিঃদ্রঃ রেজাল্ট কার্যক্রমটি টেলিটক কর্পারেশন এবং এডুকেশন বোর্ড এক যোগে পরিচালনা করে থাকে। রেজাল্টের কোন প্রকার অভিযোগ থাকলে তার দায় আমাদের উপর কোন ভাবেই বর্তায় না।



সোমবার

All Result রেজাল্ট চেক

Ssc, Hsc, Psc, Honours, Masters সহ সকল Admission রেজাল্ট


সকল প্রকার রেজাল্ট এর আপডেট পেতে আমাদের ভূবনে স্বাগতম। আপনার শুভ রেজাল্টের শুভ কামনায় আমাদের পথ চলা।


এসএসসি,জেএসসি,পিএসসি,এইচএসসি,অনার্স,মাস্টার্স,এডমিশন,রেজেল্ট
রেজাল্ট


রেজাল্ট পেতে নিচের লিংকে ক্লিক করুনঃ

প্রিয় বন্ধু আশা করি তোমাদের দিনটি আজ শুভ হবে। Result এর নতুন আপডেট নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি আপনার পাশে। আশা করি নিচের মেনু থেকে আপনি ইচ্চা মত আপনার Result দেখতে পাবেন। আপনার সুবিধার্থে অনেক অপশন দেওয়া হল। যেটা ভালো লাগে সেই  অপশনের উপর ক্লিক করে নিজের রেজাল্ট নিজেই জানুন।




-----

-----
  • Dhaka University Ka-Unit(ক-ইউনিট) Result
  • Dhaka University Kha-Unit(খ-ইউনিট) Result
  • Dhaka University Ga-Unit(গ-ইউনিট) Result
  • Dhaka University Gha-Unit(ঘ-ইউনিট) Result
  • Dhaka University Cha-Unit(চ-ইউনিট) Result
  • Dhaka University All Result

আরো রেজাল্টের আপডেট নিয়ে হাজির হব আপনার সুবিধার্থে।  কোন পরীক্ষাত রেজাল্ট জানতে চান আশা করি আমাদের জানাবেন। আপনার ম্যাসেজের উপর আমরা নতুন নতুন অপশন সহকারে আপডেট করতে চেষ্টা করব।


শিক্ষা  সম্পর্কিত যে কোন তথ্য পেতে আমাদের সাথেয় থাকুন। চলতি আপডেট পেতে আমাদের ফ্যান পেজে জয়েন করার জন্য অনুরোধ করছি। 


এখানে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেজে যুক্ত হোন>>


চলতি আপডেট সহ প্রশ্ন ব্যাংক সাজেশন ও নানান আপডেটের এটি একটি খুবি জনপ্রিয় ফেসবুক ফ্যান পেজ।

বুধবার

পরীক্ষায় ভালো ফল করার উপায়

পরীক্ষায় বেশি নম্বর পেয়ে পাশ করার উপায়


  • পরীক্ষায় ভালো ফল করার সহজ উপায় 
  • পরীক্ষায় পাশ করার উপায় 
  • পরীক্ষায় বেশি নম্বর পাওয়ার নিয়ম
  • পরীক্ষার আগে প্রস্তুতি
  • ভালো রেজাল্ট করার উপায়


পরীক্ষায় ভালো ফল করার সহজ উপায়, পরীক্ষায় পাশ করার উপায়, পরীক্ষায় বেশি নম্বর পাওয়ার নিয়ম, পরীক্ষার আগে প্রস্তুতি, ভালো রেজাল্ট করার উপায়
 পরীক্ষায় ভালো ফল করার উপায়

ভালো ফল পেতে শুধু মেধা নয় কৌশলো  প্রয়োজন, নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করে পরীক্ষায় ভালো ফল করা কষ্টের কিছু নয়।



বেশি নম্বর (highest number) আর ভালো ফল  রেজাল্ট (good result) কে না চাই। কিন্তু পরীক্ষায় রেজাল্ট ভালো করা আর বেশি নম্বর পাওয়ার জন্য অনুসরণ করা চাই কিছু ভালো ভালো পদ্ধতির (rule/tecnic)। কৌশল গত পদ্ধতি অনুসরন করার মাধ্যমেই পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট (result) করা সম্ভব। আজকের আলোচনা পরীক্ষায় (exam) বেশি নম্বর পাওয়ার পদ্ধতি বা কৌশল নিয়ে। আশা করি আরটিকেলটি  (article) পড়ে সকলে উপকৃত হব।


"বিজয়ী'রা অন্যকিছু করে না, তারা একি কাজ ভিন্ন ভাবে করে।"


কখনো কি ভেবে দেখেছি আমি কেন বেশি নম্বর পেয়ে শ্রেষ্ট হতে পারি নাই। ক্লাসের ১ রোল কেন সবসময় বেশি নম্বর পায়, কেন প্রতি পরীক্ষায় (exam) সে প্রথম স্থান অধীকার করে? সে কি আমার চেয়ে বেশি আর বড় বড় করে প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দেয়? ক্লাসের লাস্ট বয় কেন ফার্স্ট বয়ের মত এত নম্বর পায় না, সে কি সব প্রশ্নের উত্তর খাতায় লেখে না? না কি ফাস্ট বয়দের হাতের লেখা (hand writing) খুব ভালো বলেই ভালো রেজাল্ট করে? হাতের লেখা ভালো হলে বুঝি বেশি নম্বর পাওয়া যায়? নাকি অন্য কিছু? আশা করি আমরা আজ বুঝতে পারব যে, বেশি নম্বর লোকে কেন পায়।



আমার লাইফ থেকেই প্রথমে একটা উদাহরন দি। আমি কোন এক পরীক্ষায় একটি প্রশ্নের উত্তর দিতে একটা কৌশল অবলম্বন করলাম। প্রশ্নটির উত্তর আমার বন্ধুরাও দিচ্ছিল। আমরা এর উত্তর একি নোট থেকে পড়েছিলাম। আমি জানতাম এই প্রশ্নে অন্যেরা ৭ টি গুরুত্তের কথা উল্লেখ করবে, কারন নোটে ৭ টি গুরুত্তের বেশি দেওয়া ছিল না। আমি ওটাতে ১০ টি প্রাসঙ্গিক গুরুত্ত লিখলাম। আসলে ৭ টি পয়েন্ট কে আমি ভেঙ্গে এমন ভাবে লিখলাম যার ফলে ৭ টি পয়েন্ট ১০ টিতে দাড়াল। এছাড়া আমি প্রশ্নের উত্তর প্রদানে আরো কিছু কৌশল অবলম্বন করেছিলাম। প্রশ্নের শুরুতে বিষয় সম্পর্কিত ভুমিকা দিয়েছিলাম। এর পর একটি প্যারা করে গুরুত্ত সম্পর্কে কয়েক লাইন আলোচনা করে পয়েন্ট আকারে গুরুত্ব গুলো তুলে ধরেছিলাম। এর পর গুরুত্ব গুলো লেখা শেষ হলে বিষয়টির গুরুত্ব নিয়ে সংক্ষিপ্ত উপসংহার প্রনয়ন করেছিলাম। হাতের লিখা মিডিয়াম কোয়ালিটির ছিল। প্রতি প্যারার শুরুতে একটি শব্দ পরিমান রেখে তার পর থেকে লেখা শুরু করেছিলাম। বাক্যের মার্জিন সোজা ও অক্ষরের আকার ঠিক রাখার চেষ্টা করেছিলাম। মোট সময় কে নম্বর দিয়ে ভাগ করে মার্ক অনুযায়ী সময় নির্ধারন করে নির্ধারিত সময়ের মাঝেই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলাম। অপ্রাসঙ্গিক কথা না লিখে মূল কথা লেখার চেষ্টা করেছিলাম এবং বানান ও শব্দ বিন্যাস ঠিক রাখার চেষ্টা করেছিলাম। শুনে অবাক হবার ব্যপার যে আমি প্রশ্নটিতে পূর্ন নম্বর পেয়েছিলাম। 



ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য চাই ভালো কৌশল। আমার জানা এক জন বড় ভাই ছিলেন যিনি পরীক্ষায় একটি কৌশল অবলম্বন করেছিলেন। তিনি একটি প্রশ্নের উত্তর পারছিলেন না, কিন্তু তিনি সেই প্রশ্নের উত্তর দেন অন্য প্রশ্নের উত্তর লিখে। মানে মনে কর সে ৫ নম্বর প্রশ্নের উত্তর পারছেন না তাই তিনি ৫ নম্বর প্রশ্নের উত্তরে ৪ নম্বরের প্রশ্নে যে উত্তর দিয়েছিলেন প্রায় তাই ই লিখে রাখেন এবং সেই বিষয়ে ভালো নম্বর পান। যদিও কাজটি ঠিক নয় তবুও জয়ী হওয়ার জন্য কার্যকর। আমি এই উদাহরনটি এই কারনেই বলছি যাতে আমরা এটা বুঝি যে জয় লাভ করতে হবে এটিই মেইন বিষয়। তবে যথা সম্ভব উত্তম পথে থাকা উচিৎ।



অন্যেরা বা বেশির ভাগ ছাত্র যে প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছে বলে মনে হয়, সে প্রশ্নের উত্তর না দেওয়াই উত্তম। কারন এই প্রশ্নের উত্তর পড়তে পড়তে শিক্ষক নম্বর দিতে অন্যের সাথে তুলনা করে নম্বর দিয়ে থাকেন। তাই আমাদের প্রশ্নের উত্তর সে গুলিই দেওয়া উচিৎ যে প্রশ্নের উত্তর আমি পারি তবে অন্যেরা এটির উত্তর সম্বাবত কম দিবে বলে মনে হয়। 



প্রশ্নের উত্তরে প্রথম দিকে ইনভার্টেড কমার মাঝে কোন পন্ডিতের উক্তি দিতে চেষ্টা করা উচিৎ। ইংরেজি কোন প্রবাদ বাক্য ও দেওয়া যেতে পারে। এগুলি সাধারন্ত নম্বর পাবার অন্যতম কৌশল মাত্র।



শিক্ষক আমাদের খাতা দেখবেন এবং উত্তর পড়ে নম্বরো দিবেন। শুধু আমার খাতা নয় আমার বন্ধুদের খাতাও দেখবেন। এটা একটা কম্পিটিশনের মত। তাই অন্যের থেকে প্রশ্নের উত্তরে ভিন্নতা আনার পাশাপাশি এমন ভাবে উত্তর দেওয়া উচিৎ যেন শিক্ষকের মস্তিষ্ক আমার লিখা প্রশ্নের উত্তর হ্যাক করে ফেলে। 



ভালো নম্বর আর বেশি নম্বর আর ভালো রেজাল্ট পেতে ভালো কৌশলের বিকল্প নেই। হাতের লেখা যথা সম্ভব ভালো করার চেষ্টা করা উচিৎ। বানানে শুদ্ধতার পাশা পাশি বাক্যে শব্দ বিন্যাস সঠিক হওয়া উচিৎ। "ভাত আমি খাই" বা "খাই ভাত আমি" না লিখে " আমি ভাত খাই" লিখলে যেমন ভালো শোনাবে তেমনি প্রতিটি বাক্যে আকর্ষনিয় ভাবে শব্দ বিন্যাসের মাধ্যমে বাক্যকে আকর্ষনিয় করে গড়ে তোলা সম্ভব। যা ভালো ফল,ভালো নম্বর বা ভালো রেজাল্ট পাওয়ার অন্যতম কৌশল।



প্রশ্নের উত্তরে বেশি কাটা কাটি ঠিক নয়। যদি কাটতেই হয় তবে লাইনের মাঝা মাঝি একটি দাগ দিয়ে কাটা উচিৎ। বা ক্রস চিহ্ন দিয়ে কাটা উচিৎ। ঘসা মাজা করে উত্তর দিলে বা শিক্ষকের পড়তে কষ্ঠ হলে না পড়ে আন্দাজে নিম্ন মানের নম্বর দিবেন। তাই ভালো রেজাল্ট বা বেশি নম্বর পাওয়ার জন্য স্পষ্ট লিখার ভূমিকা অপরিসীম। 



উত্তর পত্রে সেই প্রশ্নের উত্তর আগে দেওয়া উচিৎ যে প্রশ্নের উত্তর সবচেয়ে ভালো পারা সম্ভব। প্রশ্নের উত্তরে কোন ছক বা ছবি দেওয়া গেলে অবশ্যই তা দেখাতে হবে। এগুলো ভালো রেজাল্ট করার অন্যতম শর্ত।


"Good Result Good Future" 


ভালো রেজাল্টের জন্য ভালো কৌশল করা উচিৎ। শিক্ষকের মাইন্ড কে পড়তে চেষ্টা কর। তাকে ঠকিয়ে অথবা তাকে সম্মোহিত কর তোমার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার কৌশলের মাধ্যমে।



আমি যে সকল কৌশলের কথা এখানে লিখলাম। এগুলি তো আমার কৌশল। তোমার কৌশল নিশ্চয় আমার চেয়ে ভালো হবে। কারন আমার চেয়ে বেশি নম্বর তোমাকে পেতে হবে। তাই তুমি বেশি নম্বর পাওয়ার জন্য নতুন নতুন আর নিজের মত উন্নত কৌশল অবলম্বন কর। এটি একটা যুদ্ধ ক্ষেত্র। প্রশ্নের উত্তর হল এই যুদ্ধের অস্ত্র। ভালো অস্ত্র আর তার সঠিক প্রয়োগের মাধ্যমেই পরীক্ষা যুদ্ধে সাকসেস (success) বা সফল হওয়া সম্ভব।



পরীক্ষার আগে যেমন নিজেকে প্রস্তুত করা উচিৎ তেমনি প্রস্তুত হওয়া উচিৎ পরীক্ষার বেঞ্চে। পরীক্ষার আগে পূর্ব প্রস্তুতি না নিলে পরীক্ষায় ভালো ফল করা সহজ হয় না। শুধু মেধা নয়, শুধু পড়লেই হবে না, পড়াশোনার পাশা পাশি কৌশলীও হতে হবে। শুধু কিছু নিয়ম অনুসরণ করলে শুধু পাশ নয় পরীক্ষায় বেশি নম্বর পেয়ে ভালো ফলাফল করা সম্ভব।



  • ভালো ফল পেতে মনোযোগী হওয়া উচিৎ
  • ভালো ফল পেতে মনোবল থাকা উচিৎ
  • ভালো ফল পেতে আত্মনির্ভর হওয়া উচিৎ
  • ভালো ফল পেতে হাতের লিখা পরিষ্কার থাকা উচিৎ
  • ভালো ফল পেতে মূল বিষয়ের উপর আলোকপাত করা উচিৎ
  • ভালো ফল পেতে সময় অনূযায়ী উত্তর লিখা উচিৎ
  • ভালো ফল পেতে পরীক্ষা শুরুর ১ ঘন্টা পূর্বে পড়া বন্ধ করা উচিৎ
  • ভালো ফল পেতে কৌশলী হওয়া উচিৎ



আশা করি আমার প্রিয় সহপাঠি বন্ধুরা এখন কৌশলী হতে শিখেছ। তোমার সাথে আমার চ্যালেঞ্জ হবে পরীক্ষার খাতায়। আমি কৌশল করব তুমিও করবে। দেখি কে জয়ী হয়।